বিভিন্ন চা বাগানের মুত্তিকা ও সার বিশ্লেষণ করে সারের মাত্রা নির্ধারন এর কাজ এ বিভাগটি করে থাকে। মৃত্তিকা উর্বরতা, বুনট, পানি নিস্কাশন, বৃষ্টিপাত, তাপমাত্রা ও দিনের ব্যপ্তির উপর তাত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞান সংগ্রহ ও প্রয়োজনে বিটিআরআই থেকে পরামর্শ নিয়ে একজন দক্ষ ব্যবস্থাপক লাভবান হতে পারেন। চা অম্ল মাটিতে ভাল জন্মে। তাই সব সময় চায়ের মাটিকে অম্ল রাখতে হয়। মাটির অম্লত্ব কমানোর জন্য লাইট প্রুনিং বৎসরে হেক্টর প্রতি ৪০০-৫০০ কেজি সহজলভ্য চুনসার/ডলোমাইট ছিটিয়ে প্রয়োগ করতে হবে। এ বিভাগ চা বাগানের অজস্র মাটি, পানি ও সারের নমুনা বিশ্লেষণ করে চা বাগনে রিপোর্ট প্রদানসহ সার প্রয়োগমাত্রা নির্ধারণ করে থাকে। ভূমি পূনর্বাসন ও মৃত্তিকা সংরক্ষণও এ বিভাগে একটি সময়োপযুগি গবেষণার দিক। বাংলাদেশ চায়ে কিছু কিছু সবুজ শস্য যেমন গুয়াতেমালা, সাইট্রোনেলা, কাটাবিহীন লজ্জাবতী ইত্যাদি সবুজ সার, অস্থায়ী ছায়া এবং মৃত্তিকা পুনর্বাসন ক্রপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এ নিয়েও এ বিভাগটি গবেষণা করে যাচ্ছে।